এক একটি ‘কক্কো’র দাম অর্ধ কোটি টাকা
গুরুত্বপূর্ণ সরিসৃপ প্রাণী ‘কক্কো’। এর বৈজ্ঞানীক নাম গ্যাকো (এঊঈকঙ)। আর ‘কক্কো’র খোঁজে মৌলভীজেলার গ্রামাঞ্চলে ঘুরছে শত শত তরুণ। রাতারাতি কোটিপতি হওয়ার স্বপ্নে বিভোর তরুণদের চোখে যেন ঘুম নেই। দিন-রাত তারা ছুটছে আকষ্মিক মূল্যবান হয়ে উঠা চার পা বিশিষ্ট প্রাণী ‘কক্কো’র পিছনে। বিশ্বয়কর হলেও সত্য, একেকটি ‘কক্কো’ প্রাণী বিক্রি হচ্ছে অর্ধ কোটি টাকায়। কোনটির দাম আবার কোটি টাকাও ছাড়িয়ে যায়। যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক একটি স্বাস্থ্য সংস্থা মরণব্যধি এইডস রোগের গবেষণা ও প্রতিষেদক হিসেবে ‘কক্কো’ প্রাণী ব্যবহার করে থাকে। তাই স্থানীয় বাজারে ‘কক্কো’র এতো কদর। এটি দেখতে গাঢ় সবুজ ফুটফুটে। কক কক করে ‘কক্কো’ ডাকে। তবে শুধুমাত্র চৈত্র মাসে এই প্রাণীর ডাক শুনা যায়। লম্বা সর্বোচ্চ ২১ ইঞ্চি। এরা সাধারণত পোকা মাকড় খেয়ে জীবন ধারণ করে। মাটি, কাঁঠাল গাছে গর্ত এবং পুকুর পারে গর্ত করে এগুলো বসবাস করে। সাধারণত মৌলভীবাজার জেলার চা বাগানের পাহাড়ি উঁচুঁ টিলায় এদের বিচরণ বেশি। বছরের একটি মৌসুম তারা শুধু অক্সিজেন গ্রহণ করে বেঁচে থাকে। বিষাক্ত এই প্রাণীর মাথা বড়, পেট মোটা। ইন্টারনেটে গ্যাকো প্রাণীর উপর ওয়েবসাইট সার্চ করে দেখা যায়, আন্তর্জাতিক বাজারে ১৯ মিলিয়ন ডলারে এক আউন্স (২৮ গ্রাম) পরিমাণ ‘কক্কো’ বিক্রি হচ্ছে। ‘কক্কো’ ব্যবসার কথা উল্লেখ করে সারপ্রাইজিং বিজনেস হিসেবে ওয়েবসাইটে উল্লেখ করা হয়েছে। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র এবং ইন্দোনেশিয়ার বাজারে এটির গুরুত্ব আকাশ ছোঁয়া। এইডস, যৌন রোগসহ একাধিক মরণব্যধির প্রতিষেদক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ সরিসৃপ প্রাণী ‘কক্কো’ ব্যবহৃত হয়। ‘কক্কো’র অনুসন্ধানকারী বিয়ানিবাজারের আলী হোসেন (২৫) জানায়, এটি গর্তে ডুকলে গর্তের মুখে জাল বিছিয়ে কেরোশিন দিলেই সহজে ধরা যায়। অথবা নরম কাপড় লাঠির মাথায় বেঁধে গর্তে ডুকালে কাপড়ে কামড়ের পর আর এই কামড় সরাতে পারে না। ফলে সহজেই ধরা পড়ে ‘কক্কো’। ‘কক্কো’র খুজে সবচেয়ে বেশি ব্যস্ত রয়েছে প্রবাসী অধ্যুষিত সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলার তরুণরা। বিয়ানীবাজারের বিভিন্ন গ্রামের প্রায় ৩ শতাধিক যুবক ‘কক্কো’র সন্ধ্যানে হয়রান। তাদেরকে রাজধানী ঢাকা এবং বন্দর নগরীর চট্টগ্রামের বড় ব্যবসায়ীরা টাকার জোগান দেয় বলে অপর ককা সন্ধানকারী জয়নাল আবেদীন জানান। এখানে অতি গোপনে প্রায় মাস খানেক আগে একটি ‘কক্কো’র বিক্রি হয়েছে বলে জানা গেছে। মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা, কুলাউড়া ও শ্রীমঙ্গলের পাহাড়ি এলাকায় এই প্রাণীর ব্যাপক অনুসন্ধান চলছে বলে জানা গেছে। কক্কো অনুসন্ধানকারীদের মধ্যে বড়লেখার নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন তরুণ জানান, তারা কয়েকটি ৪-৫ টি কক্কো ধরেছেন। কিন্তু এগুলো কোথায় বিক্রি করতে হয় বা কারা এগুলো খরিদ করেন তা এখনও নিশ্চিত হতে পারেন নি।
গুরুত্বপূর্ণ সরিসৃপ প্রাণী ‘কক্কো’। এর বৈজ্ঞানীক নাম গ্যাকো (এঊঈকঙ)। আর ‘কক্কো’র খোঁজে মৌলভীজেলার গ্রামাঞ্চলে ঘুরছে শত শত তরুণ। রাতারাতি কোটিপতি হওয়ার স্বপ্নে বিভোর তরুণদের চোখে যেন ঘুম নেই। দিন-রাত তারা ছুটছে আকষ্মিক মূল্যবান হয়ে উঠা চার পা বিশিষ্ট প্রাণী ‘কক্কো’র পিছনে। বিশ্বয়কর হলেও সত্য, একেকটি ‘কক্কো’ প্রাণী বিক্রি হচ্ছে অর্ধ কোটি টাকায়। কোনটির দাম আবার কোটি টাকাও ছাড়িয়ে যায়। যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক একটি স্বাস্থ্য সংস্থা মরণব্যধি এইডস রোগের গবেষণা ও প্রতিষেদক হিসেবে ‘কক্কো’ প্রাণী ব্যবহার করে থাকে। তাই স্থানীয় বাজারে ‘কক্কো’র এতো কদর। এটি দেখতে গাঢ় সবুজ ফুটফুটে। কক কক করে ‘কক্কো’ ডাকে। তবে শুধুমাত্র চৈত্র মাসে এই প্রাণীর ডাক শুনা যায়। লম্বা সর্বোচ্চ ২১ ইঞ্চি। এরা সাধারণত পোকা মাকড় খেয়ে জীবন ধারণ করে। মাটি, কাঁঠাল গাছে গর্ত এবং পুকুর পারে গর্ত করে এগুলো বসবাস করে। সাধারণত মৌলভীবাজার জেলার চা বাগানের পাহাড়ি উঁচুঁ টিলায় এদের বিচরণ বেশি। বছরের একটি মৌসুম তারা শুধু অক্সিজেন গ্রহণ করে বেঁচে থাকে। বিষাক্ত এই প্রাণীর মাথা বড়, পেট মোটা। ইন্টারনেটে গ্যাকো প্রাণীর উপর ওয়েবসাইট সার্চ করে দেখা যায়, আন্তর্জাতিক বাজারে ১৯ মিলিয়ন ডলারে এক আউন্স (২৮ গ্রাম) পরিমাণ ‘কক্কো’ বিক্রি হচ্ছে। ‘কক্কো’ ব্যবসার কথা উল্লেখ করে সারপ্রাইজিং বিজনেস হিসেবে ওয়েবসাইটে উল্লেখ করা হয়েছে। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র এবং ইন্দোনেশিয়ার বাজারে এটির গুরুত্ব আকাশ ছোঁয়া। এইডস, যৌন রোগসহ একাধিক মরণব্যধির প্রতিষেদক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ সরিসৃপ প্রাণী ‘কক্কো’ ব্যবহৃত হয়। ‘কক্কো’র অনুসন্ধানকারী বিয়ানিবাজারের আলী হোসেন (২৫) জানায়, এটি গর্তে ডুকলে গর্তের মুখে জাল বিছিয়ে কেরোশিন দিলেই সহজে ধরা যায়। অথবা নরম কাপড় লাঠির মাথায় বেঁধে গর্তে ডুকালে কাপড়ে কামড়ের পর আর এই কামড় সরাতে পারে না। ফলে সহজেই ধরা পড়ে ‘কক্কো’। ‘কক্কো’র খুজে সবচেয়ে বেশি ব্যস্ত রয়েছে প্রবাসী অধ্যুষিত সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলার তরুণরা। বিয়ানীবাজারের বিভিন্ন গ্রামের প্রায় ৩ শতাধিক যুবক ‘কক্কো’র সন্ধ্যানে হয়রান। তাদেরকে রাজধানী ঢাকা এবং বন্দর নগরীর চট্টগ্রামের বড় ব্যবসায়ীরা টাকার জোগান দেয় বলে অপর ককা সন্ধানকারী জয়নাল আবেদীন জানান। এখানে অতি গোপনে প্রায় মাস খানেক আগে একটি ‘কক্কো’র বিক্রি হয়েছে বলে জানা গেছে। মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা, কুলাউড়া ও শ্রীমঙ্গলের পাহাড়ি এলাকায় এই প্রাণীর ব্যাপক অনুসন্ধান চলছে বলে জানা গেছে। কক্কো অনুসন্ধানকারীদের মধ্যে বড়লেখার নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন তরুণ জানান, তারা কয়েকটি ৪-৫ টি কক্কো ধরেছেন। কিন্তু এগুলো কোথায় বিক্রি করতে হয় বা কারা এগুলো খরিদ করেন তা এখনও নিশ্চিত হতে পারেন নি।
0 Comments