সে কি আমার ?
Dr.Ariful Islam Sumon
তখন আমি সবে মাত্র নবম থেকে দশম শ্রেণীতে উঠেছি।তো সেই সময়টায় খুব চাপ থাকে লেখাপড়ার আর আমি তো Science নিয়ে পড়তাম তো বুঝতেই পাড়ছেন কেমন প্যাঁরায় ছিলাম। তো যাই হোক আমার কাছে তখনকার ওই সময় গুলোর থেকেও অন্য কিছুই বেশি Important মনে হয়েছিল।আমি তখন একটা ইংরেজি প্রাইভেট পড়তাম।তো হঠাৎ করে একদিন দেখলাম যে আমরা যেখানে প্রাইভেট পড়ি তার একটু দুরে একটা প্রাইমারি স্কুল আর ওখানে কিছু ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা প্রাইভেট পড়ে তার মাঝে একটা মেয়ে আছে অনেক সুন্দর এবং সবার থেকে একটু লম্বা। আমি একদিন প্রাইভেট পড়ার রুমের বাইরে দাড়িয়ে স্যার আসতে দেরি হচ্ছিলো তাই।দেখলাম কয়েকটা মেয়ে আসছিলো ওই যে যারা প্রাইমারি স্কুলে প্রাইভেট পড়তো।তো একটা মেয়ে লাল রং এর একটা থ্রিপিচের জামা পড়ছে আর চুলটা একটু সুন্দর করে বাধছে তাই দেখতে যে এতো সুন্দর লাগছিলো আমি দেখে এতোটাই অবাক হইছিলাম যে এত সুন্দর একটা মেয়ে কি ভাবে সম্ভব।আমি শুধু এটাই ভাবছিলাম কেনো সে এতো সুন্দর।আমার আর কিছুই ভালো লাগে না তখন ওকে দেখার পর।এমন করে কয়েকদিন দেখলাম ওকে তো আমার ভালো লাগতে শুরু হয়ে গেলো।আমি শুধু এটাই ভাবছি যেভাবে হোক ওকে আমার লাগবে আর কিছু জানিনা আমি।আমি এরকম করে লুকিয়ে লুকিয়ে দেখতাম আর দিকে তাকালেই ও কেমন জানি হাসে আর তাতে তো আমার আরোও লাগে।
এমন করে দেখতে দেখতেই প্রায় ৫/৬ মাস চলে গেলো ভাবলাম আর কত এবার নাহয় বলেই ফেলি তো প্লান করলাম বন্ধুরা মিলে যে আমার এক বান্ধবিকে দিয়ে প্রোপোজ করতে হবে।তারপর আমি বলবো।তো প্লান মত আমার ওই বান্ধবিকে সব খুলে বললাম ও তারপর দিনের সবকিছু বলেছিল।মেয়ে তো রেগে আগুন।ও আমার বান্ধবিকেই বকাটকা দিলো।আমার বান্ধবি আমায় এসে সব খুলে বলল।তো আমি আর পিছু ছাড়ি না।তখন সব বন্ধুদের নিয়ে বসলাম কি করা যায় আমার ওকে লাগবেই আর কিছু বুঝি না।তখন আমার এক বন্ধু বলল আমি তাহলে কথা বলি একটু বল্লাম বল,পরের দিন ও স্কুল থেকে বাসায় যাইতে রাস্তায় ওর সাথে কথা বল্ল কিন্তু এবার মেয়ে ওকটু সময় চাইলো,তো ওকে তিনদিন সময় দিলাম ও বলল আচ্ছা। যাই হোক তারপরও একই কথা “না" । কি আর করার হচ্ছেই না কোনভাবে আবার প্লান করলাম এবার আমি কথা বলব তো রাস্তায় দাড়ায় আছি ও আসল বল্লাম একটু দাড়াবা কথা বলবো একটু বল্ল আমার সময় নাই।ওকে যাও।
এখন কি করবো বুঝতে পারছি না।মাথা আর কাজ করে না।তো একবার ওর মামাতো বোনের বাড়িতে গেছিলো আমি ভাবলাম ওখানে আমার এক বন্ধু আছে ওর দারা দেখি কিছু হয় কিনা।তো ওই বন্ধুকে বলে দিলাম যে আমি কথা বলকে চাই তারপর ও বলল ও বলবে না বেশ ভালো কথা তো আমার ওই বন্ধুটাকেই বললাম তুই কথা বল আমার ব্যাটারে তো ও সব কিছু বলছে।তো মেয়ে বলল, ও আমাকে দেখতে চায় তো এ কথা শোনার পর গেলাম ওর বোনের বাড়ির পাশে, হায়রে বাপরে সে কি গালি।তাড়াতাড়ি চলে আসলাম অবশ্য ওর বোনের সাথে কিছু কথা কাটাকাটি হইছিলো।আসার পর বসে আছি বাজারে মেয়ে নাকি আমার বন্ধুটাকে বলছে আমাকে ওর পছন্দ হইছে।আর কি লাগে আমার তো পুরাই মাথা ঘোল ওই আমায় পছন্দ করছে এটা কি কম কথা।তো ও কথা বলতো না শুধু এর দাড়া ওর দাড়া একটু কথা পাঠাইতো। এসব আমার তখন খুব ভালোই লাগতো তো একদিন হইলো কি হঠাৎ করে আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের এক বন্ধুর বাড়িতে গেছি আর এই সময় আমাদের ইংরেজি প্রাইভেট শুরু হয়ে গেছিলো তো এই ফাকে ওর বড় বোন আসছে ওখানে আইসা প্রথমে স্যারের সাথে কথা বলছে বলার পর আমার ওই যে বান্ধবি ছিলো সরাসরি ওর কথা জিঙ্গেস করছে যে ওমুক নামের মেয়ে কে,,? "ও" বলছে আমি। তখন ওর বোন ওই বান্ধবিকে খুব ধমক টমক দিয়ে থ্রেট করে আর আমার কথা জানতে চায় তো আমি তো ছিলাম না ওখানে তারপর হইলো কি ওখান থেকে এক বন্ধু আমাকে এসে খবর দেয় যে এখানে থাকা যাবে না ওর বোন তোক খুজতেছে, আর বান্ধবিকে খুব গালি গালাজ করছে।আমি তখন ওখান থেকে সরে যাই আর বিষয় গুলো নিয়ে চিন্তায় পড়ে যাই,এভাবে দিন যেতে যেতে আমার S.S.C পরিক্ষা চলে আসলো এতসব জিনিস মাথায় নিয়েও লোখাপড়াটা কিন্তু আমি ছাড়ি নি ওটা ঠিকই ছিল।তো পরীক্ষার আগে এসব ঝামেলা না নিতেই একটু বিরোতি দিছিলাম।তারপর ভালো প্রস্তুতি নিয়েই পরীক্ষা শেষ করলাম।এখন ভাবলাম আবার শুরু করি মিশন তো আবার দেখাদেখি শুরু এর মাঝে হইছিলো কি আর একটা ছেলে ওকে পছন্দ করে ফেলছে ও আবার প্রোপোজ করার জন্য ঘোরাঘুরি করছিল। ভালো কথা, ছেলেটা প্রোপোজ করছিল নিজেই। তো আমি আর জানতাম না ওকে মানে ওই ছেলেকে ও পছন্দ করছে কিনা।এর মাঝে অনেক ঘটনা ছিলো ওই ছেলেকে আমি আমার বন্ধুরা মারধর করছিলাম তাও ওই ওর সাথে দেখা করতে যাইতো।তো এক সময় ওর রিলেশন টা হয়ে গেছিলো শুনলাম ওহ এর মাঝে একটা ঘটনা ও আবার দুলাভাই কে সব বলছে আমি নাকি ডিস্টার্ব করি তাই ওর দুলাভাই আমার সাথে এসব বিষয়ে কথা বলে অনেক রাগারাগি করে আমি তেমন কিছু বলি না।
Dr.Ariful Islam Sumon
তখন আমি সবে মাত্র নবম থেকে দশম শ্রেণীতে উঠেছি।তো সেই সময়টায় খুব চাপ থাকে লেখাপড়ার আর আমি তো Science নিয়ে পড়তাম তো বুঝতেই পাড়ছেন কেমন প্যাঁরায় ছিলাম। তো যাই হোক আমার কাছে তখনকার ওই সময় গুলোর থেকেও অন্য কিছুই বেশি Important মনে হয়েছিল।আমি তখন একটা ইংরেজি প্রাইভেট পড়তাম।তো হঠাৎ করে একদিন দেখলাম যে আমরা যেখানে প্রাইভেট পড়ি তার একটু দুরে একটা প্রাইমারি স্কুল আর ওখানে কিছু ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা প্রাইভেট পড়ে তার মাঝে একটা মেয়ে আছে অনেক সুন্দর এবং সবার থেকে একটু লম্বা। আমি একদিন প্রাইভেট পড়ার রুমের বাইরে দাড়িয়ে স্যার আসতে দেরি হচ্ছিলো তাই।দেখলাম কয়েকটা মেয়ে আসছিলো ওই যে যারা প্রাইমারি স্কুলে প্রাইভেট পড়তো।তো একটা মেয়ে লাল রং এর একটা থ্রিপিচের জামা পড়ছে আর চুলটা একটু সুন্দর করে বাধছে তাই দেখতে যে এতো সুন্দর লাগছিলো আমি দেখে এতোটাই অবাক হইছিলাম যে এত সুন্দর একটা মেয়ে কি ভাবে সম্ভব।আমি শুধু এটাই ভাবছিলাম কেনো সে এতো সুন্দর।আমার আর কিছুই ভালো লাগে না তখন ওকে দেখার পর।এমন করে কয়েকদিন দেখলাম ওকে তো আমার ভালো লাগতে শুরু হয়ে গেলো।আমি শুধু এটাই ভাবছি যেভাবে হোক ওকে আমার লাগবে আর কিছু জানিনা আমি।আমি এরকম করে লুকিয়ে লুকিয়ে দেখতাম আর দিকে তাকালেই ও কেমন জানি হাসে আর তাতে তো আমার আরোও লাগে।
এমন করে দেখতে দেখতেই প্রায় ৫/৬ মাস চলে গেলো ভাবলাম আর কত এবার নাহয় বলেই ফেলি তো প্লান করলাম বন্ধুরা মিলে যে আমার এক বান্ধবিকে দিয়ে প্রোপোজ করতে হবে।তারপর আমি বলবো।তো প্লান মত আমার ওই বান্ধবিকে সব খুলে বললাম ও তারপর দিনের সবকিছু বলেছিল।মেয়ে তো রেগে আগুন।ও আমার বান্ধবিকেই বকাটকা দিলো।আমার বান্ধবি আমায় এসে সব খুলে বলল।তো আমি আর পিছু ছাড়ি না।তখন সব বন্ধুদের নিয়ে বসলাম কি করা যায় আমার ওকে লাগবেই আর কিছু বুঝি না।তখন আমার এক বন্ধু বলল আমি তাহলে কথা বলি একটু বল্লাম বল,পরের দিন ও স্কুল থেকে বাসায় যাইতে রাস্তায় ওর সাথে কথা বল্ল কিন্তু এবার মেয়ে ওকটু সময় চাইলো,তো ওকে তিনদিন সময় দিলাম ও বলল আচ্ছা। যাই হোক তারপরও একই কথা “না" । কি আর করার হচ্ছেই না কোনভাবে আবার প্লান করলাম এবার আমি কথা বলব তো রাস্তায় দাড়ায় আছি ও আসল বল্লাম একটু দাড়াবা কথা বলবো একটু বল্ল আমার সময় নাই।ওকে যাও।
এখন কি করবো বুঝতে পারছি না।মাথা আর কাজ করে না।তো একবার ওর মামাতো বোনের বাড়িতে গেছিলো আমি ভাবলাম ওখানে আমার এক বন্ধু আছে ওর দারা দেখি কিছু হয় কিনা।তো ওই বন্ধুকে বলে দিলাম যে আমি কথা বলকে চাই তারপর ও বলল ও বলবে না বেশ ভালো কথা তো আমার ওই বন্ধুটাকেই বললাম তুই কথা বল আমার ব্যাটারে তো ও সব কিছু বলছে।তো মেয়ে বলল, ও আমাকে দেখতে চায় তো এ কথা শোনার পর গেলাম ওর বোনের বাড়ির পাশে, হায়রে বাপরে সে কি গালি।তাড়াতাড়ি চলে আসলাম অবশ্য ওর বোনের সাথে কিছু কথা কাটাকাটি হইছিলো।আসার পর বসে আছি বাজারে মেয়ে নাকি আমার বন্ধুটাকে বলছে আমাকে ওর পছন্দ হইছে।আর কি লাগে আমার তো পুরাই মাথা ঘোল ওই আমায় পছন্দ করছে এটা কি কম কথা।তো ও কথা বলতো না শুধু এর দাড়া ওর দাড়া একটু কথা পাঠাইতো। এসব আমার তখন খুব ভালোই লাগতো তো একদিন হইলো কি হঠাৎ করে আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের এক বন্ধুর বাড়িতে গেছি আর এই সময় আমাদের ইংরেজি প্রাইভেট শুরু হয়ে গেছিলো তো এই ফাকে ওর বড় বোন আসছে ওখানে আইসা প্রথমে স্যারের সাথে কথা বলছে বলার পর আমার ওই যে বান্ধবি ছিলো সরাসরি ওর কথা জিঙ্গেস করছে যে ওমুক নামের মেয়ে কে,,? "ও" বলছে আমি। তখন ওর বোন ওই বান্ধবিকে খুব ধমক টমক দিয়ে থ্রেট করে আর আমার কথা জানতে চায় তো আমি তো ছিলাম না ওখানে তারপর হইলো কি ওখান থেকে এক বন্ধু আমাকে এসে খবর দেয় যে এখানে থাকা যাবে না ওর বোন তোক খুজতেছে, আর বান্ধবিকে খুব গালি গালাজ করছে।আমি তখন ওখান থেকে সরে যাই আর বিষয় গুলো নিয়ে চিন্তায় পড়ে যাই,এভাবে দিন যেতে যেতে আমার S.S.C পরিক্ষা চলে আসলো এতসব জিনিস মাথায় নিয়েও লোখাপড়াটা কিন্তু আমি ছাড়ি নি ওটা ঠিকই ছিল।তো পরীক্ষার আগে এসব ঝামেলা না নিতেই একটু বিরোতি দিছিলাম।তারপর ভালো প্রস্তুতি নিয়েই পরীক্ষা শেষ করলাম।এখন ভাবলাম আবার শুরু করি মিশন তো আবার দেখাদেখি শুরু এর মাঝে হইছিলো কি আর একটা ছেলে ওকে পছন্দ করে ফেলছে ও আবার প্রোপোজ করার জন্য ঘোরাঘুরি করছিল। ভালো কথা, ছেলেটা প্রোপোজ করছিল নিজেই। তো আমি আর জানতাম না ওকে মানে ওই ছেলেকে ও পছন্দ করছে কিনা।এর মাঝে অনেক ঘটনা ছিলো ওই ছেলেকে আমি আমার বন্ধুরা মারধর করছিলাম তাও ওই ওর সাথে দেখা করতে যাইতো।তো এক সময় ওর রিলেশন টা হয়ে গেছিলো শুনলাম ওহ এর মাঝে একটা ঘটনা ও আবার দুলাভাই কে সব বলছে আমি নাকি ডিস্টার্ব করি তাই ওর দুলাভাই আমার সাথে এসব বিষয়ে কথা বলে অনেক রাগারাগি করে আমি তেমন কিছু বলি না।
0 Comments